Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ August ২০২৩

র‍্যাপিড পাস আবেদন ফর্ম


 
র‌্যাপিড পাস ওয়েবসাইট  : ক্লিক করুন 
র‌্যাপিড পাস নিবন্ধন ফর্ম    ডাউনলোড
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন লিংক  ক্লিক করুন 
 
 
র‍্যাপিড পাস ক্রয় ও রিচার্জ
 

র‍্যাপিড পাস ক্রয় :

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিন্মবর্ণিত শাখা/উপ-শাখা থেকে র‍্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে :-

 ১) উওরা সোনারগাঁও জনপদ শাখা

 ২) উওরা শাখা

৩) রবীন্দ্র সরণি শাখা

৪) পল্লবী শাখা

৫)মিরপুর 

৬) মিরপু সার্কেল ১০ শাখা

৭) ইব্রাহিমপুর শাখা 

৮) শেওড়াপাড়া শাখা

৯) কর্পোরেট শাখা, মতিঝিল

১০) ইন্দ্রিরারোড শাখা

১১) খালপাড় উপ-শাখা, উত্তরা

১২)তালতলা উপ-শাখা, কাফরুল

১৩) সচিবালয় ফাস্টট্র্যাক

এছাড়াও  দিয়াবাড়ি ও আগারগাও মেট্রো রেল স্টেশন এর DBBL এর বুথ থেকে র‍্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে:-

 

র‌্যাপিড পাস কার্ড রিচার্জ: 

১। মেট্রোরেলের টিকেট বিক্রয় মেশিন (Ticket Office Machine, Ticket Vending Machine) থেকে কার্ডটি রিচার্জ করা যাবে:-

২। র‌্যাপিড পাসের প্রাথমিক মূল্য ৪০০/- টাকা যার মধ্যে ২০০/- টাকা প্রাথমিক রিচার্জ এবং বাকী ২০০/- টাকা কার্ডের জমা মূল্য। 

৩। একজন কার্ড ব্যবহারকারী একবারে সর্বোচ্চ ১,০০০/- টাকা রিচার্জ করতে পারবেন, তবে কার্ডের ব্যালান্স ১০,০০০/- টাকা এর বেশি হতে পারবে না।

৪। কার্ডে অপার্যপ্ত ব্যালান্স থাকলেও কার্ড ব্যবহারকারী প্রতিবার প্রতিবার রিচার্জে একবার কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। তবে পরবর্তী রিচার্জে ঐ পরিমাণ টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমন্বয় হয়ে যাবে।

 

র‌্যাপিড পাস নিবন্ধন: 

১। কার্ড নিবন্ধনের জন্য কার্ড ব্যবহারকারীকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে যেখান থেকে কার্ড ক্রয় করা হয়েছে সেখানে পূরণকৃত আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সর্বনিন্ম দুই কার্যদিবস লাগবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে রিফান্ড এবং রি-ইস্যু সংক্রান্ত কোন দাবী গ্রহণ করা হবে না। 

 

২। র‌্যাপিড পাস কার্ড নিবন্ধন বাঞ্ছনীয় নয় তবে একমাত্র নিবন্ধিত কার্ড ব্যবহারকারীগণ নিন্মলিখিত সুবিধা ভোগ করবেন : 

 

ক) রিফান্ড : যদি কোন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী কার্ড ফেরত দিতে মনঃস্থির করেন, সেক্ষেত্রে অপারেটর সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে রিফান্ড ফি বাবদ ২০/- টাকা কেটে নিয়ে একই দিনে কার্ডের মূল্য (জমা ও রিচার্জ) ফেরত দিবেন।

 

 খ) ‘ক্ষতিগ্রস্থ’ কার্ড পুন প্রদান: ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্থ কার্ড অপারেটরকে ফেরত দিয়ে পুনঃ প্রদান ফি বাবদ ২০০/- টাকা প্রদান সাপেক্ষে নতুন কার্ড নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে অপারেটর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে নতুন প্রদানকৃত কার্ডে পূর্বের ব্যালেন্স স্থানান্তর করে দিবেন। 

 

গ) হারানো কার্ড পুন প্রদান: ব্যবহারকারী নতুন কার্ডের জন্য ২০০/- টাকা জমা ফি এবং ২০০/- টাকা পুন প্রদান ফি প্রদান করবেন। অপারেটর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে নতুন প্রদানকৃত কার্ডে পূর্বের ব্যালেন্স স্থানান্তর করে দিবেন। 

 

 ঘ) হারানো কার্ড ফেরত : ব্যবহারকারী হারানো কার্ড ফেরত পেলে অপারেটরকে জমামূল্য ফেরত প্রদানের জন্য দিবেন। অপারেটর সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে কার্ড নিষ্ক্রিয় করে রিফান্ড ফি বাবদ ২০/- টাকা কেটে নিয়ে একই দিনে কার্ডের মূল্য ফেরত দিবেন। 

 

ঙ) ‘খ’ এবং ‘গ’-তে বর্ণিত প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে এক কার্য দিবস প্রয়োজন হবে। ফলে অপারেটর ব্যবহারকারীকে স্মারক নম্বর সম্বলিত একটি ভাউচার প্রদান করবেন এবং পরবর্তী কার্যদিবসে ব্যবহারকারী সেই ভাউচার প্রদর্শন করে নতুন কার্ড গ্রহণ করবেন।

 

চ) রিচার্জ এবং কার্ডের মেয়াদ : কার্ড এর লাইফ টাইম ( নিবন্ধনকৃত কার্ড ভেঙে/ হারিয়ে গেলে নুতুন কার্ড পাওয়া যাবে। নতুন কার্ডে পূর্বের কার্ডের রিচার্জকৃত টাকা যুক্ত করে দেওয়া হবে।

 
 
 
 
র‍্যাপিড পাস আবেদন ফর্ম

পূরণকৃত নমুনা ফরমঃ